নিজস্ব প্রতিবেদক:
সিলেট-৬ আসনের বিএনপির মনোনয়নপ্রত্যাশী ও জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক জুলাই যোদ্ধা এডভোকেট এমরান আহমদ চৌধুরী বলেছেন, “বিএনপি জনগনের রাজনীতি করে। সবসময় মানুষের সুখে দুঃখে পাশে থাকে। কল্যাণের রাজনীতি করে বলেই জনগনের দলে পরিণত হয়েছে। আমি এই দলের একজন কর্মী হিসেবে। সবসময় গোলাপগঞ্জ ও বিয়ানীবাজারবাসীর উন্নয়নের ক্ষেত্রে আমি দীর্ঘদিন থেকে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। গোলাপগঞ্জের সুনামপুর ব্রীজ, বাঘার সাথে উপজেলা সদরের সাথে সুরমা নদীর উপর ব্রীজ এবং শরীফগঞ্জের সাথে মীরগঞ্জ বাজারে কুশিয়ারা নদীর উপর ব্রীজ নির্মাণের চেষ্টা করে যাচ্ছি। আগামী দিন এই দুই উপজেলায় বিএনপির নেতৃত্বে উন্নয়ন করা হবে।”
এমরান চৌধুরী বলেন, “একটি দল নির্বাচনের আগে তারা নাকি গোলাপগঞ্জ ও বিয়ানীবাজারের সব উন্নয়নয়ন করে ফেলেছে বলে প্রপাগাণ্ডা আওড়াচ্ছে। আমরা কথায় নয় কাজে বিশ্বাসী। আমরা উন্নয়ন করে দেখাবো কিভাবে উন্নয়ন করা হয়। বিগত দিনে ফ্যাসিস্ট দল এই দুই উপজেলায় কোন ধরণের উন্নয়ন না করায় অবহেলিত রয়েছে। রাস্তাঘাট, ব্রীজ কালভার্ট নদীভাঙ্গন সর্বত্রই উন্নয়ন থেকে বঞ্চিত। আমরা গোলাপগঞ্জ ও বিয়ানীবাজারবাসীর অতন্দ্র প্রহরী হিসেবে আগামী দিনে কাজ করে যাবো। এজন্য সকলের সহযোগিতা কামনা করি।”
তিমি শনিবার গোলাপগঞ্জের বমুড়া ইউনিয়ন বিএনপি আয়োজিত মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন।
আমুড়া ইউনিয়ন পরিষদ মাঠে অনুষ্ঠিত সভায় সভাপতিত্ব করেন আমুড়া ইউনিয়ন বিএনপির সভাপতি মাহবুবুল হক লুলু।
যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মনছুর আহমদের পরিচালনায় এতে বক্তব্য রাখেন, জেলা বিএনপির সহমানবাধিকার বিষয়ক সম্পাদক মিনহাজ আহমদ চৌধুরী, জেলা বিএনপির শ্রম বিষয়ক সম্পাদক ও আমুড়া ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান রুহেল আহমদ, উপজেলা বিএনপির সহসভাপতি নজরুল ইসলাম, জেলা যুবদলের যুগ্ন সাধারণ সম্পাদক লুৎফুর রহমান, উপজেলা যুবদলের যুগ্ন আহবায়ক আব্দুল কাদির, আমুড়া ইউনিয়ন বিএনপির সহসাধারণ রুহিন আহমদ রাজন, সেলিম আহমদ, হাসান আলী, ইমাম উদ্দিন, সুহেল আহমদ, আশরাফুল হক আলতা, শামীম আহমদ, কাদির আহমদ, মাসুক মিয়া, উনু মিয়া, রহমান আলী, হেলিন আহমদ, শাহ আলম, জেলা শ্রমিক দল মেতা সাহেল আহমদ, পৌর শ্রমিক দলের সাংগঠনিক সম্পাদক ফারুক আহমদ, জাকির হোসেন, মোস্তাক আহমদ, সাইফুল আলম নজরুল ও ফুয়াদ আহমদ।